আগামী ৭ই জানুয়ারী ২০২৪, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আপনাদের একান্ত প্রচেষ্টা যেভাবেই হোক ক্ষমতায় যেতে না পারলেও নির্বাচন বানচাল করতে হবে। তাই সিলেটের আরিফুল হকের কর্মীদের মত সবরকম প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অবশ্যই নিবেন! কারন দল ক্ষমতায় এলে আগের বড়ভাই বা নেতাদের মত, আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হতে পারবেন!! এটাই স্বপ্ন!!!
অভাগা মোসাদ্দেক আলী ফালুর প্রসঙ্গ, এনে বলছি, কি করেননি দলের জন্য, আন্দোলনে নেত্রী (বেগম খালেদা আক্তার পুতুল)র ছায়া হয়ে থেকেছেন, হজ্জ্বে, সপিংমলে, রির্সোটে, হাসপাতালে, ভ্রমনে, ঘরের অভ্যন্তরে! সর্বত্রই ছায়া সঙ্গী হয়ে থেকেছেন। পুরষ্কার স্বরূপ মীর নাসিরের ওকালতীতে কাবীন নামার মাধ্যমে এই প্রিয় কর্মীকে পতি হিসাবে বর্হিবিশ্বে দেখালেন। কিন্তু বাঙ্গালী সমাজে বা মুসলমান সমাজে আজও স্বামীর সীকৃতি দেননি!!! ২০০৪ সালে তেজগাঁওয়ের উপনির্বাচনে দলের কোন কোন নেতা ক্ষিপ্ত হয়ে, দেয়ালে লিখেছিল “তারেক রহমানের বাবা ফালুকে ধানের শীষে ভোট দিন। পরদিন তারেক রহমান স্বচোখে দেখে, ক্ষিপ্ত হয়ে, মইনুল রোডে গিয়ে, গুলি করেছিল, যা নেতৃীর থাইতে ডুকেছিল এবং সিকিতসা করার জন্য ৪০টি আড়াইমোনী টাঙ্কে করে বৈদেশিক মুদ্রা পাচার হয়েচিল। কোথায় সেই টাকা গিয়াছিল, তা এখন দুনিয়ার সবাই জানে।
ধান্ধাবাজ সিনিয়র ব্যারিষ্টার নামের নেতাগন: জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত প্রয়োজনে কাগজপত্র থাকতে হয়। শিক্ষা কম থাকায় পুতুল শুধুই পুতুল রয়ে গেল। কোন কাগজপত্র আপডেট করেননি। কোন নেতাও তা দেখেন নি!!! এখন তাঁর জন্ম তারিখ ৫টি। এখন আপনারা ঘালি খাইতেছেন তোমাদের নেত্রীর জন্মের ঠিক নাই বা জন্ম তারিখের ঠিক নাই।
এখন আপনাদের রায়!!!